বাংলাদেশের জন্য কোন কোন দেশের ভিসা খোলা আছে?
বাংলাদেশে প্রতিনিয়তই বাড়ছে বিদেশ গমনেচ্ছুক মানুষের সংখ্যা। অনেকেই জানতে চায়, বাংলাদেশের জন্য কোন কোন দেশের ভিসা খোলা আছে । আজকে আমরা জানবো- বাংলাদেশের জন্য কোন কোন দেশের ভিসা খোলা আছে, বাংলাদেশে কোন কোন দেশের এম্বাসি আছে ও বিভিন্ন দেশের ভিসার মূল্য সম্পর্কে বিস্তারিত।
বাংলাদেশের উন্নয়নে বড় অবদান রাখছে প্রবাসী উপার্জন। নিজের ও দেশের উন্নয়নে বিদেশ যাচ্ছেন অনেকেই। আর বিদেশ যাওয়ার মূল উপকরন হচ্ছে ভিসা। একটি সুন্দর ভ্রমন বা একটি ভালো ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য চাই সঠিক তথ্য ও দিকনির্দেশনা।
এই পোস্টের সার সংক্ষেপ
ভিসা কি?
ভিসা একটি অনুমতি পত্র যা একটি দেশ ভিনদেশী কোন নাগরিককে ঐ দেশে প্রবেশ করতে ও অবস্থান করতে দিয়ে থাকে। ভিসা ছাড়া নাগরিকত্ব নেই এমন দেশে প্রবেশ করা বৈধ নয়।
ভিসা বিভিন্নপ্রকার হয়ে থাকে। যেমন-
- ভ্রমন ভিসা
- স্টুডেন্ট ভিসা
- ওয়ার্ক পারমিট ভিসা
- ব্যবসায় ভিসা
- মেডিকেল ভিসা
ইত্যাদি নানাভাবে আমরা বিদেশ যাই। কিন্তু বাংলাদেশ থেকে সকলে দেশের ভিসা পাওয়া যায় না। দেশে থাকা বিদেশী দূতাবাস গুলো ভিসা প্রদান করে থাকে। চলুন জেনে নেই বাংলাদেশের জন্য কোন কোন দেশের ভিসা খোলা আছে।
বাংলাদেশ থেকে কোন কোন দেশে যাওয়া যায়
বিশ্বের বেশিরভাগ দেশেই বাংলাদেশ থেকে সরাসরি ভিসা পাওয়া যায়। বহু দেশে ভিসা ছাড়া শুধু পাসপোর্ট দিয়েই যাওয়া যায় বাংলাদেশ থেকে। কিছু দেশে On Arrival Visa পাওয়া যায়। এবং কয়েকটি দেশের জন্য বাংলাদেশ থেকে ই-ভিসা সংগ্রহ করা যায়। ভিন্ন ভিন্ন দেশে ভিন্ন সুবিধা পাওয়া যায় ভিসা প্রাপ্তির ক্ষেত্রে। বাংলাদেশের জন্য কোন কোন দেশের ভিসা খোলা আছে তা নিচের তালিকায় দেখানো হলো-
বাংলাদেশ থেকে ভিসা ছাড়া যাওয়া যায় কোন কোন দেশে?
বাংলাদেশ থেকে কিছু দেশে যাওয়ার জন্য ভিসা প্রয়োজন হয় না। শুধু পাসপোর্ট দিয়েই সে দেশে প্রবেশ করা যায়। এমনভাবে বাংলাদেশের জন্য কোন কোন দেশের ভিসা খোলা আছে তা নিম্নরূপ-
- বাহামাস
- বারবাডস
- ভুটান
- ব্রিটিশ ভার্জিন আইলেন্ড
- কুক আইলেন্ড
- ডমিনিকা
- ফিজি
- গাম্বিয়া
- গ্রেনাডা
- হাইতি
- ইন্দোনেশিয়া
- জামাইকা
- লেসোথো
- নিউয়ি
- শ্রীলঙ্কা
- মাইক্রোনেশিয়া
- মন্টসেরাট
- সেইন্ট কিটস এন্ড নেভিস
- সেইন্ট ভিনসেন্ট এন্ড গ্রেনাডিনস
- ত্রিনিদাদ এন্ড টোবাগো
- ভানুয়াটু
উক্ত দেশগুলোতে বাংলাদেশ থেকে ভিসা ছাড়া শুধু পাসপোর্ট দিয়েই প্রবেশ করা যায়।
অন এরাইভাল ভিসা
এক্ষেত্রে কোন দেশে প্রবেশের পূর্বে সে দেশের ভিসা সংগ্রহ করতে হয়। পূর্বে থেকে পাসপোর্ট ভিসার জন্য ঝামেলা পোহাতে হয়না। এটা ফ্রি ভিসার মতোই পাসপোর্ট ব্যবহার করে অন্য দেশে প্রবেশ করা যায়। তবে অন এরাইভাল ভিসা নিতে কিছু ফি প্রদান করতে হয়। ভিন্ন ভিন্ন দেশের প্রবেশাধিকার নিতে ফি প্রদানের পরিমানটাও ভিন্ন হয়। On Arrival ভিসায় বাংলাদেশের জন্য কোন কোন দেশের ভিসা খোলা আছে তার তালিকা-
- বলিভিয়া
- বুরুন্ডি
- কাবো ভার্ডে
- কোমোরোস
- গিনি-বিসাউ
- কেনিয়া
- মাদাগাস্কার
- মালদ্বীপ
- মৌরিটানিয়া
- মোজাম্বিক
- নেপাল রাওয়ান্ডা
- সামোয়া
- সেনেগাল
- সেশেলস
- সিয়েরা লিওন
- সোমালিয়া
- তিমুর-লেস্ত
- টোগো
- টুভালু
- উগান্ডা
উপরোক্ত ২০ টি দেশে বাংলাদেশ থেকে On Arrival ভিসা পাওয়ার সুযোগ রয়েছে।
বাংলাদেশ থেকে কোন কোন দেশের ই-ভিসা পাওয়া যায়
বর্তমানে ডিজিটাল বাংলাদেশের ই-ভিসা সেবা অনেকটাই সহজ করে দিচ্ছে জীবনযাত্রা। বাংলাদেশে বিশ্বের ২৬ টি দেশের ই-ভিসা সেবা গ্রহন করা যায়। ই-ভিসার ক্ষেত্রে বাংলাদেশের জন্য কোন কোন দেশের ভিসা খোলা আছে তার তালিকা নিম্নরূপ-
- এন্টিগুয়া এন্ড বারবুডা
- অস্ট্রেলিয়া
- বেনিন
- কলম্বিয়া
- ইথিওপিয়া
- জর্জিয়া
- মায়ানমার
- কম্বোডিয়া
- আজারবাইজান
- ডিজিবউটি
- কেনিয়া
- গাবোন
- কুয়েত
- মলদোভা
- কিরগিজস্তান
- মালয়েশিয়া
- ওমান
- পাকিস্তান
- কাতার
- সাও তমে এন্ড প্রিনসিপি
- সুরিনামে
- তাজিকিস্তান
- উজবেকিস্তান
- জাম্বে
- জিম্বাবুয়ে
- তুর্কি
এই দেশগুলোর জন্য অবশ্যই পূর্ব থেকে ভিসা সংগ্রহ করতে হবে। তবে অনলাইনে ঘরে বসেই বাংলাদেশের জন্য এই সকল দেশের ভিসা পাওয়া যায়।
বাংলাদেশের জন্য কোন কোন দেশের ভিসা খোলা আছে
ভিসা ফ্রি ও On Arrival ভিসা ছাড়া বাকি দেশগুলোর জন্য বাংলাদেশে ভিসা সংগ্রহ করতে হয়। কিছু দেশে ই-ভিসা চালু থাকলেও বিশ্বের অন্যান্য দেশগুলো থেকে এম্বাসি কিংবা ভিসা প্রসেসিং এজেন্সির মাধ্যমে ভিসা সংগ্রহ করতে হয়। এ পদ্ধতিতে ২০২৩ সালে বাংলাদেশের জন্য কোন কোন দেশের ভিসা খোলা আছে তার তালিকা দেওয়া হলো-
- আলজেরিয়া
- ব্রাজিল
- জাপান
- সুইডেন
- জার্মানি
- সুইজারল্যান্ড
- নেদারল্যান্ড
- কসোভো
- নরওয়ে
- আফগানিস্তান
- মিশর
- মরক্কো
- ফ্রান্স
- চীন
- ইরান
- ইরাক
- ইতালি
- কোরিয়া
- ফিলিপাইন
- রাশিয়া
- ফিলিস্তিন
- যুক্তরাষ্ট্র
- লিবিয়া
- ভুটান
- সৌদি আরব
- নেপাল
- থাইল্যান্ড
- ভিয়েতনাম
- ডুবাই
- কানাডা
- আলবেনিয়া
উক্ত দেশগুলোতে বাংলাদেশের জন্য ভিসা খোলা আছে। তবে এই দেশগুলোর বেশিরভাগ দেশেই প্রয়োজনে জনবল নিয়ে থাকে। এবং কর্মীর চাহিদা পূরন হলে তা ভিসা প্রদান করেনা।
তবে ভ্রমন ভিসা, মেডিকেল ভিসা সবসময়ই পাওয়া যায় এই দেশগুলো থেকে। বিশ্বের বাকি দেশগুলোতে বর্তমানে বাংলাদেশের জন্য ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পাওয়া যায় না। তবে ভ্রমনের জন্য এজেন্সির মাধ্যমে পাওয়া যেতে পারে বাকি দেশগুলোর ভিসা।
বাংলাদেশে কোন কোন দেশের এম্বাসি আছে
সরকারিভাবে ভিসা পাওয়ার সহজ ও সঠিক উপায় হলো এম্বাসি বা দূতাবাসের মাধ্যমে ভিসা নেওয়া। বর্তমানে বাংলাদেশে ৩৬ টি দেশের এম্বাসি রয়েছে যা প্রয়োজনে ভিসা প্রদান করে থাকে। বাংলাদেশের জন্য কোন কোন দেশের ভিসা খোলা আছে তার এম্বাসিগুলোর তালিকা দেওয়া হলো-
- Embassy of Algeria
- Embassy of Brazil
- Embassy of Japan
- Embassy of Sweden
- Embassy of Switzerland
- Embassy of The Arab Republic of Egypt
- Embassy of The Federal Republic of Germany
- Embassy of Holy See (Vatican)
- Embassy of The Islamic Republic of Iran
- Embassy of Afghanistan
- Embassy of Morocco
- Embassy of China
- Embassy of France
- Embassy of The Republic of Indonesia
- Embassy of Iraq
- Embassy of the Republic of Italy
- Embassy of The Republic of Korea
- Embassy of Philippines
- Embassy of Turkey
- Embassy of The Russian Federation, Russia
- Embassy of The State of Palestine
- Embassy of The State of Qatar
- Embassy of The Union of Myanmar
- Embassy of The United States of America
- Libyan Embassy, Dhaka
- Royal Bhutanese Embassy
- Royal Embassy of Saudi Arabia
- Embassy of Nepal
- Royal Netherlands Embassy
- Royal Norwegian Embassy
- Royal Thai Embassy
- Embassy of India
- The Democratic People’s Republic of Korea
- Embassy of The Republic of Kosovo
- Embassy of The Socialist Republic of Vietnam
- Embassy of The United Arab Emirates
উপরোক্ত সকল এম্বাসিগুলো বাংলাদেশে বিভিন্ন এলাকাতে অবস্থিত আছে। আপনার প্রয়োজনীয় দেশের এম্বাসিতে ক্লিক করলেই পেয়ে যাবেন সেই এম্বাসির ঠিকানা ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় তথ্য। এবং জেমে নিতে পারবেন বাংলাদেশের জন্য কোন কোন দেশের ভিসা খোলা আছে।
বাংলাদেশ থেকে বিদেশে যাওয়ার ভিসা কিভাবে করবেন
বাংলাদেশ থেকে বিদেশে যাওয়ার জন্য প্রথমেই আপনাকে জানতে হবে বাংলাদেশের জন্য কোন কোন দেশের ভিসা খোলা আছে। এবং তারপর আপনার পছন্দনীয় দেশে আপনার জন্য সঠিক ভিসা নির্বাচন করতে হবে।
আপনার কোন প্রবাসী আত্নীয়ের মাধ্যমে ভিসা পেতে পারেন অথবা যে দেশে যেতে চান সে দেশের এম্বাসির মাধ্যমে ভিসার জন্য আবেদন করতে পারেন। সঠিকভাবে সকল তথ্য প্রদান করতে হবে। সেখানে নির্দিষ্ট ভিসার জন্য ভিসা প্রসেসিং ফি প্রদান করতে হবে। প্রয়োজনীয় কার্যক্রম শেষে আপনার আবেদনটি গ্রহনযোগ্য হলে এম্বাসি নির্ধারিত সময়ের মধ্যে আপনার ভিসা পেয়ে যাবেন।
বর্তমানে কিছু দেশে ই-ভিসা কার্যক্রম চালু আছে। যেসকল দেশে ই-ভিসা কার্যক্রম চালু আছে সে দেশের নির্ধারিত ওয়েবসাইটে গিয়ে ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে।
- প্রথমেই আপনার পছন্দের দেশটির ই-ভিসা সার্ভিসের ওয়েবসাইটটি ভিজিট করতে হবে।
- এবার আপনার ভিসার ধরনটি সিলেক্ট করে প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে আবেদন ফরমটি পূরন করতে হবে। একেক
- দেশের আবেদন করতে একেক রকম পদ্ধতি অবলম্বন করতে হয়।
- তারপর আপনার ভিসা আবেদন প্রসেসিং এর জন্য একটি এপ্লিকেশন সেন্টার সিলেক্ট করুন।
- আপনার ভিসার ফি পরিশোধ করুন।
- আপনার এপ্লিকেশন টির প্রসেসিং যাচাই করুন।
- ও সর্বশেষ পাসপোর্ট সহ Attached ভিসা সংগ্রহ করুন।
খেয়াল রাখতে হবে ভিসা প্রসেসিং করা একটি স্পর্শকাতর বিষয়। সঠিকভাবে যাচাই-বাছাই করে আপনার ভিসা সংগ্রহ করতে হবে।
আরো জানুনঃ ইউরোপের কোন কোন দেশের ভিসা সহজে পাওয়া যায়
ভিসার মূল্য
ভিসার প্রকার অনুসারে প্রতিটি দেশের ভিসার মূল্য আলাদা আলাদা হয়। তবে সতর্কতা হিসেবে অনলাইন প্লাটফর্ম থেকে ভিসার মূল্য যাচাই করে নিতে হবে। বাংলাদেশের জন্য কোন কোন দেশের ভিসা খোলা আছে তা তো আমরা জানলাম। এবার জেনে নেই, বাংলাদেশ থেকে সবচেয়ে বেশি যে দেশ গুলোতে যাওয়া হয় সে দেশের ভিসার মূল্য সম্পর্কে-
- ইন্ডিয়া– বাংলাদেশ থেকে ইন্ডিয়ার ট্যুরিস্ট ভিসার মূল্য মাত্র ৮০০ টাকা। এছাড়াও ভিসা ভেদে মূল্য কমবেশি হতে পারে।
- সৌদি-আরব– সৌদি ভিসার মূল্য মাত্র ২০০০ রিয়াল বা প্রায় ৬০,০০০ টাকা। কিন্তু এজেন্ট বা দালালচক্র অনেক বেশি দামে ভিসা বিক্রি করে থাকে।
- কাতার– কাতার ভিসার মূল্য ৮০,০০০- ১,০০,০০০ টাকা। কিন্তু বর্তমানে কাতার যেতে প্রায় ৫-৬ লক্ষ টাকা খরচ হয়।
- মালয়েশিয়া– মালয়েশিয়ান ভিসার প্রকৃত মূল্য মাত্র ৮০,০০০ টাকা। তবে প্রায় ৪ লক্ষ টাকা খরচ হতে পারে সেদেশে যেতে।
- দুবাই– দুবাইয়ের ওয়ার্ক পারমিট ভিসার মুল্য প্রায় ১,১০,০০০ টাকা। তবে সে দেশে কোন এজেন্ট এর মাধ্যমে যেতে প্রায় ৪-৫ লক্ষ টাকা খরচ হতে পারে।
- কুয়েত- কুয়েতের ওয়ার্ক পারমিট ভিসার মূল্য প্রায় ১,৫০০ কুয়েতি মুদ্রা বা প্রায় ৪ লক্ষ টাকা। তবে প্রায় ৭-৯ লক্ষ টাকা খরচ হতে পারে সে দেশে যেতে।
- আমেরিকা– আমেরিকার ওয়ার্ক পারমিট ভিসার প্রকৃত মূল্য মাত্র ৩০০$ বা প্রায় ৩০,০০০ টাকা। তবে প্রায় ৭-৮ লক্ষ টাকা খরচ হতে পারে সে দেশে যেতে।
- রোমানিয়া– রোমানিয়ার ওয়ার্ক পারমিট ভিসার মুল্য প্রায় ৪০-৫০ হাজার টাকা। কিন্তু সে দেশে যেতে প্রায় ৭-৮ লক্ষ টাকা খরচ হতে পারে।
- ইতালি– ইতালির সাধারন সিজনাল ভিসার মূল্য ৩-৪ লক্ষ টাকা তবে ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য প্রায় ১০-১৫ লক্ষ টাকা খরচ হয়।
- কানাডা– কানাডা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা প্রসেসিং হতে মাত্র ১৫-২০ হাজার টাকা খরচ হয়। তবে সেখানে যেতে প্রায় ৭-১০ লক্ষ টাকা খরচ হতে পারে।
উপরোক্ত ভাবে বাংলাদেশের জন্য কোন কোন দেশের ভিসা খোলা আছে তার তালিকা থেকে আপনার পছন্দের দেশটির ভিসার মূল্য জেনে নিন।
FAQ
বাংলাদেশের পাসপোর্ট দিয়ে প্রায় ৪১ টি দেশে ভিসা ছাড়া প্রবেশ করা যায়।
বাংলাদেশে প্রায় ২৬ টি দেশের ই-ভিসা কার্যক্রম চালু আছে।
কোন দেশে প্রবেশের পূর্বে পাসপোর্ট দিয়ে নির্দিষ্ট ফি প্রদানের মাধ্যমে সে দেশের ভিসা পাওয়া যায়। এর জন্য আগে থেকে ভিসা সংগ্রহ করতে হয় না। শুধু ঐ দেশে প্রবেশের পূর্বে অনুমতি পত্র নিতে হয়।
আজকের পোস্টে আমরা জানতে পারলাম বাংলাদেশের জন্য কোন কোন দেশের ভিসা খোলা আছে।