পাসপোর্ট রিনিউ করার নিয়ম – এমআরপি থেকে ই-পাসপোর্ট নবায়ন
এমআরপি থেকে ই পাসপোর্ট রিনিউ করার নিয়ম অনলাইনে। দালাল ছাড়াই মাত্র একটি ফরম পূরণ ও অনলাইনে আবেদন , সাথে গুরুত্বপূর্ণ কাগজাদি দাখিল করার মাধ্যমে আপনার পুরনো এমআরপি পাসপোর্ট থেকে ই পাসপোর্ট রিনিউ করতে পারবেন। কিভাবে করবেন সেই সম্পূর্ণ তথ্য নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
বর্তমানে ২০২২ সালের একটি জাতীয় সমস্যা হল পাসপোর্ট রিনিউ। কেন সমস্যা এটা বলতে গেলে প্রথম আলোচনা করতে হবে দালাল এর কথা। আর দালালের সমস্যাটা আমরা সবাই বুঝি। আমরা যারা দালাল ছাড়া ই পাসপোর্ট রিনিউ করতে চাই এই পোস্টটি বিস্তারিত পড়লে অনেকটা ক্লিয়ার হয়ে যাবেন। যেভাবে আপনারা আপনাদের পুরনো পাসপোর্ট রিনিউ করবেন।
সাধারণত একটি পাসপোর্ট রিনিউ করা এবং একটি পাসপোর্ট নতুন ভাবে আবেদন করা বা পাসপোর্ট রি ইস্যু করার প্রতিটি কাজই সেম। আপনার যদি পাসপোর্ট নবায়ন করার প্রয়োজন পড়ে তাহলে আপনি এই পদ্ধতিগুলো অনুসরণ করতে পারেন।
পাসপোর্ট রিনিউ করার পূর্বে অবশ্যই আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র না থাকলে সেটি করে নিবেন এটি বাধ্যতামূলক এবং আপনার জন্ম নিবন্ধন সনদ ডিজিটাল করে নিবেন, যদি কোন ডকুমেন্টে ভুল থাকে তাহলে সেটা সংশোধন করে নিবেন।দেখতে পারেন ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করার নিয়ম
এই পোস্টের সার সংক্ষেপ
পাসপোর্ট রিনিউ করার নিয়ম
- পাসপোর্ট রিনিউ করার জন্য প্রথমত অনলাইনে আবেদন করতে হবে।
- এরপরে অনলাইনে বা অফলাইনে পাসপোর্ট রিনিউ ফি প্রদান করতে হবে।
- এবং নিকটস্থ পাসপোর্ট অফিসে আবেদনের প্রিন্ট কপি সহ প্রয়োজনীয় কাগজ সাবমিট করতে হবে।
- বায়োমেট্রিক তথ্য প্রদান এবং পাসপোর্ট ডেলিভারি স্লিপ সংগ্রহ করতে হবে।
- নির্ধারিত তারিখে পাসপোর্ট সংগ্রহ করতে হবে।
উপরোক্ত পদ্ধতি গুলো আপনি যদি সম্পূর্ণভাবে করতে পারেন তাহলে আপনার পাসপোর্ট নবায়ন হয়ে যাবে। বিদেশ থেকে পাসপোর্ট নবায়ন অথবা রিনিউ করতে হলে সেই দেশে অবস্থানরত বাংলাদেশের হাই কমিশন বা এম্বাসিতে একটি ফরম পূরণ করে জমা দিতে হবে।
যেহেতু বর্তমানে প্রত্যেকটি পাসপোর্ট ই-পাসপোর্ট হয়ে থাকে তাই আপনার যদি পুরনো এমআরপি পাসপোর্ট থেকে থাকে সেটি ই-পাসপোর্টে রূপান্তরিত হয়ে যাবে বা কনভার্ট হয়ে যাবে। আবার পাসপোর্ট সংশোধন করলেও ই পাসপোর্ট দেয়া হয়। আর অনেকেই এমআরপি পাসপোর্ট এর মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই তাদের পুরনো পাসপোর্ট ই-পাসপোর্টে রুপান্তর করার জন্য পাসপোর্ট রিনিউ এবং রি ইস্যু করেন। আপনার পুরনো পাসপোর্ট এর মেয়াদ যদি শেষ হয়ে যায় এবং সেটি যদি পুনরায় রিনিউ করতে চান তাহলে আপনাকে ই-পাসপোর্ট দেয়া হবে।
অনলাইনে ই পাসপোর্ট রিনিউ করার পদ্ধতি
ধাপ ১ঃ প্রথমত epassport.gov.bd ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে Apply Online for e‑Passport / Re‑Issue তে ক্লিক করতে হবে এবং আপনি কোন জেলা থেকে বা কোন দেশ থেকে পাসপোর্ট রিনিউ বা রি ইস্যু করতে চাচ্ছেন সেটি উল্লেখ করে আপনার ব্যক্তিগত ইনফরমেশন দিয়ে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করে নিবেন ।
অ্যাকাউন্ট তৈরি করার পরে অবশ্যই আপনার অ্যাকাউন্টটি যেই ইমেল দিয়ে তৈরি করেছেন সেই ইমেইলে একাউন্ট ভেরিফিকেশন করে নিন।
এরপর উক্ত একাউন্টে লগইন করার পরে নিচের ছবির মত একটি অপশন দেখতে পাবেন. সেখানে Apply For a New Passport ক্লিক করতে হবে। এরপরে Type সিলেক্ট করবেন এবং পরবর্তী ধাপগুলো অনুসরণ করুন।
ধাপ২ঃ এরপরে আপনার ভোটার আইডি কার্ড বা জন্ম নিবন্ধনের সাথে মিল রেখে পার্সোনালিটি বা ব্যক্তিগত তথ্য এবং স্থায়ী ও অস্থায়ী ঠিকানা প্রদান করতে হবে।
ধাপ ৩ঃ এই ধাপটি পাসপোর্ট রিনিউ বা পাসপোর্ট নবায়ন করার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ এবং প্রয়োজনীয় একটি ধাপে ধাপে অবশ্যই লক্ষ্য নিয়ে সম্পূর্ণ করবেন।
ID Document এই ধাপে আপনারা তিনটি অপশন দেখতে পাবেন। Yes I have a machine readable passport MRP এবং yes I have an electronic passport। এখানে আপনাকে আপনার পূর্ববর্তী পাসপোর্টের ধরনটি বাছাই করতে হবে অর্থাৎ আপনার যদি এমআরপি পাসপোর্ট হয়ে থাকে তাহলে প্রথম অপশনটি বাছাই করুন এবং পূর্ববর্তী ই পাসপোর্ট থাকে তাহলে দ্বিতীয় অপশন টি বাছাই করুন।
ধাপ ৪ঃ এরপর নিচের ছবির মত একটি অপশন দেখতে পাবেন যেখানে লেখা থাকবে Select Reissue Reason এখান থেকে অবশ্যই আপনাকে EXPIRED অপশন টি বাছাই করবেন আর যদি আপনার পাসপোর্টটির মেয়াদ থাকা সত্ত্বেও এমআরপি থেকে ই-পাসপোর্টে রূপান্তর করতে চান তাহলে CONVERSATION TO E PASSPORT অপশন টি বাছাই করবেন।
ধাপ ৫ঃ নিচে আপনার পূর্ববর্তী পাসপোর্ট এর নাম্বার এবং পাসপোর্ট এর মেয়াদ উত্তীর্ণের তারিখ এবং পাসপোর্টটি কত তারিখে ইস্যু করা হয়েছিল সেটি উল্লেখ করুন। সাথে আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র নাম্বারটি দিতে হবে। আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র না থাকলে অবশ্যই জাতীয় পরিচয়পত্র করে নিতে হবে।
পরবর্তী ধাপে আপনার ব্যক্তিগত তথ্য ও পারিবারিক তথ্য প্রদান করতে হবে।
ধাপ ৬ঃ PASSPORT OPTION টিতে আপনাকে বাছাই করতে হবে পাসপোর্টটি আসলে কত পৃষ্ঠার ও কত বছর মেয়াদী রূপান্তর বা নবায়ন করতে চান। এখানে দুইটা অপশন দেয়া থাকবে যে কোন একটি বাছাই করে নিবেন। পাসপোর্ট এর এই দুটি ধরনের ফি দুই রকমের সেটা আপনি নিজে দেখতে পাবেন।
ধাপ ৬ঃ Delivery Option and Appointment এই ধাপে আপনাকে বাছাই করতে হবে আপনার পাসপোর্টটি ডেলিভারির ধরন। সাধারণত Regular Delivery বেশি সময় লাগে এবং এক্সপ্রেস ডেলিভারিতে আপনি বেশি টাকা খরচ করে খুব দ্রুত পাসপোর্ট টি ডেলিভারি পেতে পারেন।
ধাপ ৬ঃ আবেদনপত্র প্রিন্ট / আপনার সমস্ত ব্যক্তিগত তথ্য এবং আপনি যা যা পূরণ করেছেন সব একটি ফরমেট দেখতে পাবেন এবং সেটি আপনাকে ডাউনলোড করে A4 কাগজে প্রিন্ট করে নিতে হবে। এখানে আপনার অনলাইনে আবেদন করার প্রক্রিয়া শেষ এবার আপনাকে যেতে হবে পাসপোর্ট ফি প্রদান করার প্রক্রিয়ায়।
পাসপোর্ট রিনিউ ফি
৪৮ পৃষ্ঠা ৫ বছর মেয়াদ সহ পাসপোর্ট | ৪৮ পৃষ্ঠার ১০ বছর মেয়াদ সহ পাসপোর্ট | ৬৪ পৃষ্ঠা এবং ৫ বছর মেয়াদ সহ পাসপোর্ট | ৬৪ পৃষ্ঠা এবং ১০ বছর মেয়াদ সহ পাসপোর্ট |
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
|
পাসপোর্ট রিনিউ ফি প্রদান প্রক্রিয়া
আপনি চাইলে অনলাইনে পেমেন্ট করতে পারবেন তবে এটি সবসময় এভেলেবেল থাকবে এমন নয়। ব্যাংকে গিয়ে আপনার নির্ধারিত ফি প্রদান করতে পারবেন এবং সেখান থেকে একটি জমা রশিদ সংগ্রহ করবেন। যেসব ব্যাংকের মাধ্যমে পাসপোর্ট রেডিও বা নবায়ন ফি প্রদান করতে পারবেন
BANK ASIA, DHAKA BANK, ONE BANK, PREMIER BANK, SONALI BANK, TRUST BANK, A-CHALLAN
এছাড়াও অনলাইন এ চালানের মাধ্যমে ফি পরিশোধ করতে পারবেন এ জন্য এই লিংকে প্রবেশ করে ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তর ও পাসপোর্ট ফি বাছাই করুন। এরপরের জমা দেওয়ার পরিমাণ এবং আপনার টাকা জমা দেওয়ার গেটওয় সিলেক্ট করে টাকা জমা দিন।
পাসপোর্ট রিনিউ আবেদন ফরম জমা দেয়ার প্রক্রিয়া
- অনলাইন আবেদন কপি A4 কাগজে প্রিন্ট করে নিবেন
- মূল জাতীয় পরিচয় পত্র এবং জন্ম নিবন্ধন সাথে রাখবেন
- প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সংযুক্ত করবেন
- রেনিউ অথবা রি ইস্যু ক্ষেত্রে অবশ্যই মূল পাসপোর্ট সাথে রাখবেন
- হারানো পাসপোর্ট হলে জিডি কপি সাথে রাখুন
উপরোক্ত নচি গুলো নিয়ে আপনার নিকটস্থ বিভাগীয় পাসপোর্ট অফিসে চলে যাবেন এবং সেখানে ডকুমেন্টগুলো জমা করবেন সাথে আপনার বায়োমেট্রিক তথ্য প্রদান করবেন। তাদের দেওয়া একটি ডেলিভারি স্লিপ সংগ্রহ করবেন। পাসপোর্ট রিনিউ করার নিয়ম সম্পর্কে আর কোন তথ্য জানা না থাকলে ভিজিট করতে পারেন ই পাসপোর্ট এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইট।
পাসপোর্ট নবায়ন বা রিনিউ করার ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
- মুল পরিচয় পত্র এবং জন্ম নিবন্ধন ফটোকপি
- অ্যাপোয়েন্টমেন্ট থাকলে সেটা সহ অনলাইন আবেদন কপি
- ব্যাংক থেকে প্রদত্ত ফি জমা রশিদ/ চালান কপি
- ইউটিলিটি বিলের ফটোকপি
- পূর্ববর্তী পাসপোর্ট এবং ডাটা পেজের প্রিন্ট কপি
- সরকারি চাকরিজীবীদের ক্ষেত্রে GO/NOC (থাকলে)
- ১৮ বছরের কুম বয়ষ হলে পিতা-মাতার জাতীয় পরিচয়পত্র (NID)
- ১৫ ছরের কুম বয়ষ হলে পিতা-মাতার পাসপোর্ট সাইজ ছবি অথবা বৈধ অভিভাবকের পাসপোর্ট সাইজ ছবি ।
- ৬ ছরের কুম বয়ষ হলে পাসপোর্ট সাইজ ছবি ও 3R সাইজের (সাদা ব্যাকগ্রাউন্ড) ম্যাট পেপারে ল্যাব প্রিন্ট রঙ্গিন ছবি।
পাসপোর্ট রিনিউ করার নিয়ম সংক্রান্ত প্রশ্ন ও উত্তর
আপনি যখন অনলাইনে আবেদন করে কাগজপত্র পাসপোর্ট অফিসে জমা দেবেন ঠিক সেদিন থেকে আপনার যদি রেগুলার ডেলিভারি হয়ে থাকে তাহলে ১৫ থেকে ২০ দিন এবং এক্সপ্রেস ডেলিভারি হলে সর্বোচ্চ ৭ দিন সময় লাগবে
যেহেতু পাসপোর্ট রিনিউ করার কোনো বাধ্যবাধকতা নেই তাই আপনি যে কোন সময় পাসপোর্ট রিনিউ করতে পারেন। আবার যদি আপনি বিদেশে অবস্থান করেন অথবা বিদেশের ভিসা এপ্লাই করেন তাহলে আপনার পাসপোর্ট এর মেয়াদ শেষ হওয়ার 6 মাস আগেই পাসপোর্ট রিনিউ করে নিবেন। কেননা পাসপোর্ট এর মেয়াদ ছয় মাস না থাকলে কোন এম্বাসি ভিসা প্রদান করে না।
দীর্ঘদিন ধরে মেয়াদোত্তীর্ণ পাসপোর্ট রি-ইস্যু করাতে জরিমানা নেওয়া হতো। বর্তমানে জরিমানা ছাড়াই পাসপোর্ট রি-ইস্যু বা রিনিউ করা যায়।
আপনার বয়স যদি ২০ বছরের নিচে হয় তাহলে জন্ম নিবন্ধন দিয়ে পাসপোর্ট রিনিউ করতে পারবেন আর যদি আপনি প্রাপ্তবয়স্ক অর্থাৎ ২০ বছরের উপরে হন তাহলে অবশ্যই আপনাকে ভোটার আইডি কার্ড নিবন্ধন করতে হবে এটি বাধ্যতামূলক। এরপর আপনাকে ভোটার আইডি কার্ড দিয়ে পাসপোর্ট রিনিউ করতে হবে।
পাসপোর্ট রিনিউ করতে কোন পুলিশ ভেরিফিকেশন এর দরকার হয় না এটি সাধারণত নতুন পাসপোর্ট তৈরি বা পাসপোর্টের ভুল সংশোধন করার ক্ষেত্রে হয়।
20 বছরের বয়স কম হলে ভোটার আইডি কার্ড বাধ্যতামূলক নয় তবে 20 বছরের উপরে প্রাপ্তবয়স্ক থাকলে অবশ্যই ভোটার আইডি কার্ড বাধ্যতামূলক।
আমার পাসপোর্ট হারিয়ে গেছে, আবার মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে, এখন আমার করনিও কি
পাসপোর্ট হারিয়ে গেলে দ্রুত নিকটস্থ থানায় একটি জিডি করে রাখুন। পরে অনলাইনে রি ইস্যু আবেদন করুন এই পোষ্টে দেখানো নিয়ম অনুযায়ী, অনলাইন আবেদন কপির সাথে অন্যান্য যে সব কাগজ পত্র জমা দিবেন তার সাথে থানায় করা জিডির কপি ও সংযুক্ত করতে হবে , এরপরে পাসপোর্ট অফিসে জমা দিন।
আমার জাতীয় পরিচয় পত্র নাম আর পাসপোর্টের নাম মিল নাই এটা কি ভাবে সংশোধন করা যাবে
প্রথমে আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র সংশোধন করুন এর পরে জাতীয় পরিচয় পত্রের তথ্য অনুযায়ী পাসপোর্ট রি ইস্যু আবেদন করুন । দেখতে পারেন অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করার নিয়ম আরো দেখতে পারেন পাসপোর্ট সংশোধন করার নিয়ম
আমার পাসপোর্ট এর মেয়াদ এখন ও ২ বছর আছে।আমি কি চাইলেই এটা রি ইস্যু করে ১০ বছর মেয়াদি পাসপোর্ট বানাতে পারবো?
জ্বি! পারবেন।
দালাল তো এখনও ছারেনাই
দালাল যেই কাজ করে আপনিও সেই কাজ করতে পারবেন। তাহলে দালালের কিসের প্রয়োজন ? দরকার পরলে পাসপোর্ট অফিসের লোকজনকে ৫০০/১০০ টাকা দিন। যদিওয় আমরা বাঙ্গালিরা সহযে কাজ সারতে দালাল ধরি ,আর এই ফায়দা দালালেরা লূটে ,
দালাল ছাড়া পাসপোর্ট কমছে কম এক বছরের হাতে পাওয়া যাবে না সব দালাল উপরে বসে আছে নিচে চেলা পেলার ঘুরতেছে পাসপোর্ট করতে গেলে আপনার কাছে এমন কিছু চেয়ে বসবে সে কাগজ আপনি এক বৎসরেও জোগাড় করতে পারবেন না সব চোর বসে আছে
বুদ্ধিমানের মত সব অতিরিক্ত কাগজ পত্র সাথেই নিয়ে যাবেন। যাতে তারা যেকোন কাগজ চাইলে দিতে পারেন , হতে পারে সেটা চেয়্যারম্যান সার্টিফিকেট অথবা পলিশ ক্লিয়ারেন্স। বিদ্যুৎ বিল, ইত্যাদি
পাছফোর্ট রিনিউ করতে কি জন্মনিবন্দনের প্রয়য়জন হয়
জ্বি, জন্ম নিবন্ধনএর ফটোকপি লাগবে