৬ টি লাভজনক ঘরোয়া ব্যবসা আইডিয়া

ঘরোয়া ব্যবসা গুলো বর্তমানে বেশ লাভজনক অবস্থান ধরে রেখেছে। বেশ কিছু সুবিধার সাথে ঘরে বসেই ঘরোয়া ব্যবসা গুলো পরিচালনা করা যায়।  দুনিয়ার সব ব্যবসাতেও কম বা বেশি থাকলে ও এই ব্যবসায় ঝুঁকি তেমন একটা নেই বললেই চলে।  আর বর্তমানে অনেকেই খুব বেশি প্রফিট এর সাথে ঘরোয়া ব্যবসা পরিচালনা করে লাভবান হচ্ছেন।  আপনি যদি ঘরোয়া ব্যবসা সম্পর্কে একদম অজ্ঞ হয়ে থাকেন তাহলে 2022 সালে কিছু ঘরোয়া ব্যবসা ও ব্যবসা আইডিয়া সম্পর্কে জানার পরে আপনার মনেও এই ব্যবসা আরম্ভ করার প্রয়াস জাগতে পারে।

ঘরোয়া ব্যবসা গুলো আপনি ঘরে বসেই অল্প পুঁজি নিয়ে আরম্ভ করতে পারবেন। সঠিকভাবে পরিকল্পনা নিয়ে কাজ করলে এই ব্যবসা হতে প্রতিমাসে ১ লক্ষ টাকার উপরে আয় করা সম্ভব।

যেহেতু ব্যবসাটি ঘরোয়া ,তাই ঘরোয়া ব্যবসা আইডিয়া কথা চিন্তা করলে কেমন যেন মানুষের নিত্য প্রয়োজনীয় কিছু দ্রব্য সামগ্রী ক্রয় বিক্রয়ের কথা মাথায় আসে। হ্যাঁ আপনি ঠিকই ধরেছেন।  আমাদের নিত্যদিনের প্রয়োজনীয় বিভিন্ন দ্রব্য সামগ্রী রয়েছে যেগুলো আমরা হরহামেশাই ক্রয় করে থাকি।  আর আপনি সেই দ্রব্যসামগ্রীর বিক্রেতা হতে পারেন।  প্রতিনিয়ত পণ্য বিক্রয়ের মাধ্যমে আপনিও হয়ে উঠতে পারেন একজন ঘরোয়া ব্যবসায়ী।

ঘরোয়া ব্যবসা অনলাইনে এবং অফলাইনে উভয় ভাবে পরিচালনা করতে পারবেন। ঘরোয়া ব্যবসায় আপনি একটি নির্দিষ্ট পণ্য বাছাই করুন এবং সেটির উৎপাদন শুরু করুন। পরবর্তীতে সেটি বাজারজাতকরণ  করুন বিভিন্ন মাধ্যমে। সঠিকভাবে বাজারজাত করণের মাধ্যমে আপনার পণ্যের বিক্রি বাড়বে এবং আপনার ব্যবসা থেকে আয়ের পরিমাণ ও বাড়বে।

ঘরোয়া ব্যবসা কিভাবে শুরু করবেন?  কি নিয়ে কাজ করবেন?  কিভাবে বাজারজাতকরণ করবেন? ঘরোয়া ব্যবসা আইডিয়া এই সম্পূর্ণ বিষয় নিয়েই আমরা আপনাদেরকে খোলাসা ভাবে বিস্তারিত জানাবো।

গুরুত্বপূর্ণ:  মাসে 20 হাজার  টাকা আয় করার উপায়

ঘরোয়া ব্যবসা কি

ঘরে বসে অনলাইনে কিংবা অফলাইন এর মাধ্যমে বিভিন্ন ধরনের পণ্য বা সেবা মানুষের নিকট বিক্রি  করে নির্দিষ্ট পরিমাণ মুনাফা অর্জন করাকে ঘরোয়া ব্যবসা বলে।

ঘরোয়া ব্যবসা ইংরেজিতে “ Home Trade “ নামে পরিচিত। এই ব্যবসাটি পরিচালনা করা খুব সহজ এবং এটিতে ঝুঁকির পরিমাণ তুলনামূলকভাবে কম। বিশেষ করে এই ধরনের ব্যবসায় তেমন একটা কর প্রদান করতে হয় না সরকারকে ।

এই ব্যবসাটি এমন একটি ব্যবসা যে কোন একটি নির্দিষ্ট ভৌগোলিক সীমানার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে।  যে কোন মানুষ এই ধরনের ব্যবসা অল্প পুঁজি নিয়ে আরম্ভ করতে পারে। এই ধরনের ব্যবসায় ক্রেতা এবং বিক্রেতা উভয়ই একটি  নির্দিষ্ট অঞ্চলের নাগরিক অথবা বাসিন্দা।

ঘরোয়া ব্যবসা কিভাবে আরম্ভ করবেন

প্রথমেই বলে রাখি সকল ব্যবসার শুরুতেই পরিকল্পনা প্রয়োজন।  ব্যবসার ভাষাতে পরিকল্পনা হলো ভবিষ্যতে কোন ব্যবসা শুরু করার চিন্তাভাবনা  অগ্রিম করে রাখা।  তাই আপনি ঠিক কখন কাজ শুরু করবেন,  কোন পণ্য নিয়ে কাজ করবেন,  কিভাবে বাজারজাতকরণ করবেন এগুলা আপনাকে আগে থেকেই পরিকল্পনা করে রাখতে হবে।

একটি ব্যবসার জন্য প্রধানত  জিনিসটির দরকার সেটি হল মূলধন। যেহেতু ঘরোয়া ব্যবসা তেমন একটা পুঁজির দরকার নেই সেতু মোটামুটি মূলধন নিয়েই এ ব্যাপারটি আরম্ভ করা যাবে। এর পরেও আপনি ঠিক যে পন্যটি নিয়ে ব্যবসা আরম্ভ করতে চান সেই পণ্যটি টি সম্পর্কে আগে রিসারস বা জ্ঞান অর্জন করে মূলধনের পরিমাণ নির্দিষ্ট করুন। ঘরোয়া ব্যবসার জন্য মূলধন  সংগ্রহের জন্য ঋণ গ্রহণ করতে পারেন অথবা আপনার কাছে যদি কোন আগে থেকেই মূলধন থেকে থাকে তাহলে সেটি কাজে লাগাতে পারেন। সর্বনিম্ন 5 থেকে 10 হাজার টাকা নিয়ে শুরু করা যায় ঘরোয়া ব্যবসা।

মূলধন সংগ্রহের পর আপনি ঠিক যেই পণ্য নিয়ে কাজ করবেন সেই পণ্যটি উৎপাদন করতে আপনার কি কি প্রয়োজনীয় দ্রব্যসামগ্রী দরকার পড়বে সেগুলো ক্রয় করে নিবেন।

ঘরোয়া ব্যবসার জন্য সেরা ৬ টি আইডিয়া

আপনাদের সুবিধার্থে আমরা আমাদের অভিজ্ঞতার আলোকে সেরা পাঁচটি ঘরোয়া ব্যবসা আইডিয়া তুলে ধরলাম যেগুলো আপনাদের অনেক কাজে দিবে ব্যবসা আরম্ভ করার জন্য।

গিফট আইটেম বা উপহার তৈরি করে বিক্রি

মানুষ সব সময় তার প্রিয়জনদের নতুন কোন গিফট দিতে পছন্দ করে। এক্ষেত্রে সবচেয়ে সৌখিন পণ্যগুলি গিফট হিসেবে বেশি  প্রচলিত । যেমন কাগজের তৈরি বিভিন্ন বক্সের ভিতরে বিভিন্ন আইটেম যেমন চকলেট ডেইরি মিল্ক সাথে প্রিয়জনের জন্য বিশেষ চিঠি ইত্যাদি।

সৌখিন কোন পণ্য যেগুলা মানুষ দেখলেই পছন্দ করবে যা সবসময় মানুষের  চাহিদায় থাকে এমন কোনো আইটেম বা প্রোডাক্ট আপনাকে তৈরি করতে হবে।  যেমন  জন্মদিনের গিফট বক্স,  বিবাহ বার্ষিকী গিফট বক্স, অ্যানিভার্সারি গিফট বক্স ইত্যাদি। 

এই পণ্যগুলো  বাজারজাত করণ করতে পারবেন সাধারণত ফেসবুকের মাধ্যমে।  ফেসবুকের বিভিন্ন বিভিন্ন গ্রুপের পোস্ট করার মাধ্যমে এই সমস্ত পণ্যের জনপ্রিয়তা বাড়াতে পারবেন এবং বিক্রয় বাড়াতে পারবেন।  এছাড়া আপনি চাইলে এই পণ্য গুলো নিয়ে ফেসবুক মার্কেটিং করতে পারেন। 

অর্থাৎ আপনার উক্ত পণ্যের সুন্দর সুন্দর ছবি এবং ক্যাপশন দিয়ে ফেসবুকে বিজ্ঞাপন দিবেন অসংখ্য মানুষের কাছে।  আর ফেসবুকের ব্যবহারকারীরা যারা এই সমস্ত গিফট পছন্দ করবে তারা আপনাকে মেসেজ দিয়ে আপনার কাছ থেকে অর্ডার কনফার্ম করবেন। এতে করে দেখাযায় আপনার ভালো একটা পরিমাণ আয় করার সুযোগ থাকছে।  যদি আপনি এই কাজটি করতে চান অনলাইনে তাহলে অবশ্যই আপনাকে ফেসবুক মার্কেটিং শিখে নিতে হবে। 

অনলাইনে খাবার বিক্রয়

বর্তমানে এমনও মানুষ আছে যারা তারা নিজেদের বাসায় খাবার তৈরি করে সেগুলো বিভিন্ন  প্ল্যাটফর্ম এর মাধ্যমে বিজ্ঞাপন প্রদান করে অনলাইনের মাধ্যমে মানুষের নিকট বিক্রি করে। আর বর্তমানে সবচাইতে জনপ্রিয় ব্যবসা হল অনলাইন ব্যবসা।

বাইরের বড় বড় রেস্টুরেন্ট এর মতন আপনিও চাইলে আপনার তৈরি করার রেসিপি বিভিন্ন প্রকার প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে বাজারজাতকরণ করে আপনাদের  টার্গেট কাস্টমারের কাছে বিক্রি করতে পারবেন। তবে এক্ষেত্রে ভালো হবে আপনি যদি খুব ভালো রাঁধুনি হয়ে থাকেন  অথবা শেফ হয়ে থাকেন।

যদি আপনার রান্নার ধরন খুব ভালো হয় তাহলে আপনি এই ব্যবসাটি আরম্ভ করতে পারবেন। নানান ভাবে নানান রকম রেসিপি নিয়ে আপনার ব্যবসা শুরু করবেন আপনি আর এই ব্যবসাটি করতেও খুব একটা বেশি পরিশ্রম হবে না আর তেমন একটি পুঁজির দরকার পড়বে না।

ফেসবুকের বিভিন্ন বড় বড় গ্রুপ রয়েছে ফুড ব্লগার নামে সে সমস্ত গ্রুপে আপনার রেসিপিটি শেয়ার করতে পারেন এবং আপনার রেসিপিটি অনেকের পছন্দ হলে সেখান থেকে তারা অর্ডার করবে এবং একে একে আপনার বিক্রয়ের পরিমাণ বাড়বে আশা করা যায়।  এছাড়াও আপনি চাইলে বাংলাদেশের কিছু নামী দামী  ফুড ই কমার্স প্ল্যাটফর্ম রয়েছে সেগুলো তো আপনার রেসিপি গুলো শেয়ার করতে পারেন যেমন

কুটির শিল্প / হস্ত শিল্প ব্যবসা

ঘরোয়া ব্যবসার মধ্যেএই ব্যবসাটি হলো জনপ্রিয় এবং ভিন্ন একটি ব্যবসা। হস্তশিল্প বলতে আমরা বুঝি হাত দিয়ে তৈরি বিভিন্ন তৈজসপত্র।  সর্বোপরি যেগুলো আমাদের সাংসারিক কাজে দৈনন্দিন ব্যবহৃত হয়।  যেমন কাঠের তৈরি কোন কিছু , মাটির তৈরি হাড়ি পাতিল, কুলো,  কাপড়ের পুতুল,  বেতের তৈরি সৌখিন জিনিস, নকশি কাঁথা , কার্পেট, এবং পাপোশ তৈরি।

এইখানে হস্তশিল্পের কয়েকটি আইটেমের কথা বলা হয়েছে এর যেকোনো একটি জিনিস নিয়ে আপনি ব্যবসা আরম্ভ করতে পারেন অথবা চাইলে আপনি সবগুলো প্রোডাক্ট নিয়ে কাজ করতে পারেন।  এই ধরনের কাজে  নামমাত্র পুঁজির দরকার পড়ে।  সামান্য মূলধন নিয়েও আপনি ধরনের ব্যবসা খুব সহজে অনায়াসে চালিয়ে যেতে পারবেন।
আপনি যদি নিজস্ব হস্ত শিল্পের কারিগর না হয়ে থাকেন তাহলে এই বিষয়ে ভাই কাজে অভিজ্ঞ বাধ্যক্ষ এমন কাউকে হায়রে করে ব্যবসা আরম্ভ করতে পারেন।  এ ধরনের ব্যবসা থেকে আপনি একসময় একটি এজেন্সি তৈরি করতে পারবেন। সময়ের ব্যবধানে এই ধরনের প্রোডাক্টগুলো বিদেশেও রপ্তানি করা যায়।

কুটির শিল্প বা হস্তশিল্প ব্যবসায় বর্তমানে বাংলাদেশের বিভিন্ন এনজিও সংস্থা প্রশিক্ষণ ফ্রিতে দিচ্ছেন এর মধ্যে কয়েকটি হল

  • ব্রাক
  • যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর 
  • মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর
  • বিসিক

হাঁস মুরগি পালন

ঘরোয়া ব্যবসার মধ্যে অন্যতম জনপ্রিয় একটি ব্যবসা হল হাঁস মুরগি লালন পালন। একটি ফার্ম তৈরি করে সেখানে হাঁস অথবা মুরগির বাচ্চা ক্রয় করে নির্দিষ্ট সময় লালন পালন করে সেটি বিক্রি করতে পারেন। এছাড়াও আপনি চাইলে নিজেই হাঁস মুরগির বাচ্চার ইনকিউবেটর মাধ্যমে প্রজনন করে অন্যদের কাছে সেগুলো বিক্রি করতে পারেন।

আবার দেখা যায় আপনি যখন হাঁস মুরগি লালন পালন করবে তখন যদি আপনি ডিম পাড়া হাঁস মুরগি লালন পালন করে সেই ক্ষেত্রে একটি নির্দিষ্ট সময় পরে হাসবে মুরগি যখন ডিম পাড়া শুরু করবে তখন আপনি কি ডিম বিক্রি করে টাকা মুনাফা অর্জন করতে পারবেন। এই ব্যবসাটি করার জন্য  আপনাকে একটি ফার্ম তৈরি করতে হবে নির্দিষ্ট এরিয়া জুড়ে। তারপর হাসবা মুরগি লালন পালন বৃদ্ধি করার জন্য প্রয়োজনীয় খাবার সংগ্রহ করে তাদেরকে খাওয়াতে হবে।  সঠিক যত্ন নেওয়ার মাধ্যমে হাঁস মুরগির  বংশ বৃদ্ধি করতে পারবেন। নির্দিষ্ট সময় হয়ে গেলেই সেটি বিভিন্ন পাইকারের নিকট বিক্রি করতে পারেন।  বর্তমান এই ধরনের ব্যবসাটি বেশ জনপ্রিয় এবং চলমান।

গবাদি পশু পালন

গবাদি পশু পালন ঘোড়ার ব্যবসার মধ্যে আরেকটি অন্যতম জনপ্রিয় ব্যবসা। এক্ষেত্রে আপনি গরু, ছাগল, মহিষ, ভেড়া ইত্যাদি লালন-পালন করতে পারেন। আর এই ধরনের ব্যবসায় ও প্রয়োজন নির্দিষ্ট একটি ফার্ম তৈরি করা।

বর্তমানে গ্রামে এই ধরনের ব্যবসা সবচাইতে বেশি মানুষ করে থাকে।  দেখা যায় একটি নির্দিষ্ট সময়ে গরু বা ছাগল লালন-পালন করার পরে বিক্রি করার সময়ে অনেকটা পরিমাণ প্রফিট হয়।  অনেক ক্ষেত্রে এমন একটি গরু বিক্রি করার মাধ্যমে 50 থেকে 60 হাজার টাকা মুনাফা হয়ে থাকে। তবে এই ধরনের ব্যবসা করার জন্য অবশ্যই গবাদি পশুর প্রতি যত্নশীল থাকতে হয়।

ডেইরি ফার্ম তৈরি করা

যে সমস্ত গবাদি পশু থেকে ধারন করা যায় এই সমস্ত গবাদিপশু লালন-পালন করে সেগুলো থেকে দুধ সংগ্রহ করে বিভিন্ন কোম্পানি বা বিভিন্ন মানুষের বাড়ি বাড়ি বিক্রি করা যায়।  এর মাধ্যমে প্রতিদিন বা প্রতি মাসে ভালো পরিমাণে মুনাফা অর্জন করা সম্ভব হয়।

আপনি আপনার ডেইরি ফার্মে বিভিন্ন প্রজাতির গবাদি পশু পালন করতে পারেন সে ক্ষেত্রে যৌন কি হলো অস্ট্রেলিয়ার গরু বা বিভিন্ন  প্রজাতির গরু মহিষ।  আপনি প্যাকেট আকারে তৈরি করে  মানুষের বাড়ি বাড়ি বিক্রি করতে পারেন। এছাড়াও আপনার আশেপাশে কোন ডেইরি ফার্ম থাকলে সেখান থেকে পাইকারি রেটে দুধ কুড়ায় করে খুচরা রেটে মানুষের বাড়ি বাড়ি দুধ বিক্রি করতে পারেন।

সাধারণত গ্রামাঞ্চল থেকে শুরু করে শহরেও প্রত্যেক ঘরে ঘরে দুধ ক্রয় করে থাকে মানুষ নিজেদের প্রতিদিনের পুষ্টি  চাহিদা মিটানোর জন্য।  এই সুযোগে আপনি এই ধরনের ব্যবসা আরম্ভ করে মানুষের নিকট থেকে অনেক টাকা আয় করতে পারেন।

উপসংহারঃ

এখানে উল্লেখিত যে কয়েকটি বিষয় তুলে ধরা হয়েছে তাহলো ঘরোয়া ব্যবসা কি ঘরোয়া ব্যবসা কিভাবে করবেন, এবং কয়েকটি ঘরোয়া ব্যবসা আইডিয়া।  এখানে ঘরোয়া ব্যবসা আইডিয়া সামান্য কয়েকটি বিষয় তুলে ধরা হয়েছে এছাড়াও ঘরোয়া ব্যবসার হরেক রকমের বিষয় রয়েছে যেগুলো আপনারা একটু খুঁজলেই পাবেন।

Similar Posts

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *