বাংলায় ব্লগ তৈরি করে আয়। ব্লগ লিখে টাকা আয় করার উপায়
ব্লগ তৈরি করে আয়ঃ যারা নিয়মিত বাংলায় বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে লেখালেখি করে অভ্যস্ত, তাদের জন্য বাংলায় ব্লগ তৈরি করে আয় করাটা একটা বিশাল সুযোগ। তবে এই সুযোগটা বেশি দিন আগে ছিলোনা। এখনকার সময়ে ইন্টারনেটে যেমনি বাংলা ভাষার প্রয়োগ বেড়েই চলেছে তাই বাংলায় ব্লগ লেখা এবং সেই ব্লগ দিয়ে আয় করার সুযোগটাও বেশি হচ্ছে। তাই এই বাংলায় ব্লগ লিখে আয় করার জন্য আপনার দরকার পড়বে নির্দিষ্ট একটি প্লাটফর্ম৷ সেটা হতে পারে ব্লগার বা ওয়ার্ডপ্রেসের একটি ওয়েবসাইট। অথবা আপনি চাইলে বিভিন্ন ওয়েবসাইটে ফ্রিল্যান্সিং রাইটিং করেও অনেক টাকা আয় করতে পারবেন।
এই পোস্টের সার সংক্ষেপ
ব্লগিং কিঃ
ব্লগ হচ্ছে ইন্টারনেটে কাউকে কোন বিষয়ে শেখানোর মাধ্যম। আবার একজন ব্লগার তার নিজস্ব চিন্তাধারা উন্মুক্ত রেখে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের উদ্দেশ্যে কোন কিছু লিখিত আকারে প্রকাশ করাকে ব্লল বলে। অনেকে আবার এই ব্লগিং টাকে টাকা আয় করার মাধ্যম হিসেবে বেছে নিয়েছে।
আবার অনেকে এই ব্লগ তাকে তার নিজস্ব পেশা হিসেবে বেছে নিয়েছে আর যারা প্রতিনিয়ত লেখালেখি কে ভালোবাসেন তাদের একপ্রকার উন্মুক্ত মাধ্যম বলা যায় আপনি যেমন আপনার ডায়েরিতে সময় বুঝে কোন কিছু লিখে রাখেন তা মানুষের নিকট পরবর্তীতে প্রকাশ করেন ব্লকের তেমন একটি প্লাটফর্ম যেখানে যাহা-কিছু তাই শেয়ার করতে পারবেন।
হতে পারে আপনি খুব ভালো একজন লেখক সবসময় লিখতে পছন্দ করেন দেশ-বিদেশে ঘটে যাওয়া নানা ঘটনা নিয়ে অথবা ইন্টারনেটের সমস্ত জিনিস নিয়ে লেখালেখি করেন তাহলে আপনি ব্লগিং শুরু করতে পারেন। ব্লগিং এবং বাংলায় ব্লগিং এর ভিতরটা একটু আলাদা, যেমন যেকোনো বিষয় সম্পর্কে লেখালেখি ও কতৃত্ব অর্জন, নজরদারী হলো ব্লগিং। আর এই সমস্ত বিষয় নির্দিষ্ট ভাবে বাংলায় করাটা হলো বাংলায় ব্লগিং।
বাংলায় কেন ব্লগ লিখবো ?
বর্তমানে ইন্টারনেট জগতের বাংলা ভাষাভাষীর মানুষের অভাব নেই। আর ইন্টারনেট যাদের কৌতুহল সম্পর্ক শেষ নেই। ধরেন আপনি কোনো একটি বিষয়ে জানতে চাচ্ছেন, তখন নিশ্চয়ই আপনি সেটা সম্পর্কে গুগল সার্চ দিবেন তারপরে নিশ্চয়ই আপনার মূল্যবান তথ্য খুঁজে যদি না পান তখন সেটি যদি হয় অন্য কোন ভাষার তাহলে তো আপনি কখন সেটা বুঝবেন না, তখন আপনি নিরাশ হবেন।তেমনি ইন্টারনেটে অজস্র ব্যবহারকারী রয়েছে যারা আপনার আমার মতো প্রতিনিয়ত বিভিন্ন জিনিস সম্পর্কে সার্চ করে যাচ্ছি গুগলে যখন আমরা মূল্যবান তথ্য না পাই তখন আমরা নিরাশ হই৷ আর এই সুযোগে আপনি হতে পারেন সবারগুরত্বপূর্ন তথ্য উপস্থাপন কারী।
আপনি ইন্টারনেটে যে বিষয়টি ভালো জানেন সেটা আপনি আপনার ভাষায় বাংলা তুলে ধরতে পারেন এতে করে একটা সময় আপনার বক্তা বাংলার মানুষের জন্য পরিচিত হযবে আর বর্তমানে বাংলা ভাষায় ব্লগ লিখে অনেক টাকা আয় করতে পারবেন।
ব্লগিং কিভাবে শুরু করবো?
বর্তমান সময়ে ব্লগ তৈরি করার জনপ্রিয় মাধ্যম হল ওয়াডপ্রেস ( WordPress)ও গুগলের ব্লগার (Blogger)। কিভাবে ব্লগার বা ওয়ার্ডপ্রেস দিয়ে ব্লগ খুলবেন ইউটিউবে এরকম অসংখ্য ভিডিও রয়েছে যেগুলো দেখে আপনি খুব সহজেই আপনার একটি পার্সোনাল ব্লগ ও ওয়েবসাইট খুলতে পারবেন। তারপরে আপনি নিয়মিত পোস্ট শুরু করবেন এবং আপনার ব্লগের জন্য ভালো করে SEO (Search Engine Optimisation) করবেন আর ভালো করে এস ই ও করার ফলে আপনার ব্লগে Visitors আনতে পারবেন। কিভাবে আপনার ব্লগটা এসইও করবেন সেই বিষয়টিও অনেক ভিডিও রয়েছে সেগুলো আশাকরি দেখবেন।প্রথমত একটি ব্লগ সাইট খুলতে হলে আপনাকে একটি টপিক নির্ধারন করতে হবে। যেই টপিক বা নিশের উপর আপনি নিয়মিত লেখালেখি করবেন। এবং সেই টপিক ধরেই আপনার ব্লগসাইট তৈরি করতে হবে। সবার প্রথমে দরকার পড়বে ডোমেইন, হোস্টিং এবং থিম ।
ব্লগের জন্য ডোমেইন কোথায় পাবো
যেকোনো ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্য ডোমেইন নামটা গুরত্বপূর্ন। ডোমেইন হলো একটা নাম বা কিইওয়ার্ড যেটা উল্লেখ করে আপনি সার্চ ইঞ্জিনে সার্চ করে থাকেন। এর সাথে একটি এক্সটেনশন নাম থাকে যেমন (.com -.net -.org -.in-. Info) ইত্যাদি। এইজন্য আপনার একটি কিওয়ার্ড সিলেক্ট করে এই সব এক্সটেনশনের সাথে একটি পূর্নাঙ্গ নাম তৈরি করতে হবে যেটা হলো রেজিস্ট্রি। ৭০০-১৫০০ টাকার মধ্যে আপনি একটি ডোমেইন কিনে নিতে পারবেন৷ আর যদি ফ্রিতে করতে চান তাহলে ব্লগারের (.blogspot.com) অথব ওয়ার্ডপ্রেসের (.wordpress.com) সাবডোমেইন দিয়ে চালিয়ে যেতে পারবেন। তবে ভালো ফলাফলের জন্য সবচয়ে কিনে ডোমেইন ব্যাবহার করা ভালো।
ব্লগের জন্য হোস্টিং কোথায় পাবো
একটি ওয়েবসাইটকে ইন্টারনেটে জমা রাখার জন্য দরকার পড়বে হোস্টিং এর৷ হোস্টিং মুলতো একটি ফাইল সার্ভার যেখানে আপনার ওয়েবসাইটের সমস্ত ডেটা জমা থাকে। এবং যেকোনো যায়গা থেকে সেইসব ফাইল এক্সেস করা যাবে। ওয়েবসাইট তৈরি করার জন্য হোস্টিং অবশ্যই লাগবে।
বর্তমানে শুরু দিকে আপনি ১ জিবি ভালো মানের হোস্টিং দিয়ে ওয়েবসাইট তৈরি করতে পারবেন। এজন্য আপনাকে বেশি টাকা খরছ করতে হবে না। সর্বোচ্চ গেলে ৮০০-৯০০ টাকা লাগতে পারো ভালো মানের হোস্টিং এ। আপনি চাইলে আরো বাড়িয়ে নিতে পারেন। আর যদি ফ্রিতে কাজ করতে চান তাহলে ওয়ার্ডপ্রেস বা ব্লগারের ফ্রি হোস্টিং এ কাজ চালিয়ে নিতে পারেন। যদি আপনি ব্লগার দিয়ে ব্লগ খুলেন তাহলে আপনাকে আলাদা করে হোস্টিং ক্রয় করতে হবে না। তবে ব্লগার এর চেয়ে পেইড হোস্টিং ওয়ার্ডপ্রেস অনেক ভালো। এবং এতে অনেক সুবিধা পাওয়া যায় যেটা ব্লগার এ থাকে না।
ব্লগ এর জন্য থিম
একটি ওয়েবসাইটকে সুন্দর মতো সাজানো গোছানোভাবে তৈরি করতে একটি থিম এর দরকার পরবে। ইন্টারনেটে অনেক ফ্রি বা পেইড থিম রয়েছে ব্লগার বা ওয়ার্ডপ্রেসের জন্য। সেগুলো দিয়েই স্টার্ট করতে পারেন। তবে আপনি চাইলে টাকা দিয়ে ভালোমানের থিম কিনে নিতে পারেন। এতে আপনি অতিরিক্ত সুবিধা পাবেন।
[ এছাড়া নতুনভাবে একটি ব্লগ সাইট সঠিক নিয়মে পরিচালনা করার জন্য নিচের পোস্ট টি পড়ে আসতে পারেন ]
ব্লগিং করার সেরা নিশ
নিশ শব্দের অর্থ হলো বিষয়। যেহেতু এই মাধ্যমটি আপনার জন্য উন্মুক্ত তাই আপনি চাইলে যেকোন ধরনের লেখা লিখতে পারেন তারপর আপনার ব্লগে পোস্ট করতে পারেন তথাকথিত কয়েকটি ক্যাটাগরি হলো:
১।রিভিউ ব্লগ
কোন পন্য বা সেবার মান, ভালোমন্দ নিয়ে যেকোন রিভিউ লিখতে পারেন। এতে করে ওই সমস্ত বিষয় মানুষের ধারনা তৈরি হবে। এবং আপনিও জনপ্রিয় এবং আস্থাশীল হয়ে উঠবেন। হতে পারে কোন খাবার, বা রেস্ট্রুসেন্ট। আবর হতে পারে কোন মোবাইল, বা এপস, বা কম্পিউটার।
২।সংবাদমাধ্যম–
দেশে ঘটে যাওয়া নানান ঘটনা নিয়ে সংবাদ প্রকাশ করতে পারেন। এবং সেটা সোস্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করতে পারেন। এতে করে একটা সময় সবার কাছে আপনার ওয়েবসাইটের পরিচিতি বাড়বে।
৩।খেলাধুলা
জাতীয় বা আন্তর্জাতিক যেকোন ক্রিডা সম্পর্কে লেখালেখি করতে পারেন। এতে করে যারা খেলাধালা সম্পর্কে ধারনা কম তারা শিক্ষা নিতে পারবে।
৪।রাজনিতি
দেশিয় অস্থিতি সম্পর্কে বেশি জ্ঞ্যান থাকলে অথবা রাজনিতিবিদ হলে রাজনৈতিক বিভিন্ন উপতখ্যান নিয়ে লেখালেখি করতে পারেন।
৫।শিক্ষা
শিক্ষামুলক টপিক একটি বহু জনপ্রিয় এবং সার্চ সম্পন্ন নিশ। যেটা এখন অনলাইনে ৩য় জনপ্রিয় নিশ হিসেবে রয়েছে।স্কুল বা কলেজের বিভিন্ন প্রশ্ন পত্র, সার্কুলার, নোটিশ, সিলেবাস। ইত্যাদি বিষয় সম্পর্কে লেখালেখি করতে পারেন।
৬।টেকনলোজি
আমার মতো অনলাইন বা অফলাইন বিভিন্ন প্রযুক্তি বিষয় টিপস এবং ট্রিকস শেয়ার করতে পারেন। এটি সবচাইতে জনপ্রিয় নিশ। ইন্টারনেটে এই ক্যাটগরিতে অসংখ্যা টপিক নিয়ে সার্চ হয়।
৭।ফ্যাশন ডিজাইন
দিন দিন মানুষের রুপ- সজ্জ্বা নিয়ে বিভিন্ন উপাদান বা পোশাক আসাক তৈরি হচৃছে এই বিষয় নিয়ে লেখালেখি করতে পারেন। যেমন ড্রেস বা মেকআপ তৈজসামগ্রি।
৮।চাকরি বা ক্যারিয়ার
বিভিন্ন চাকরি বিজ্ঞাপন, চাকরির ভাইবা, প্রশ্নো ও উত্তর বা ক্যারিয়ারে সফল হওয়ার টিপ নিয়ে লেখালেখি করতে পারেন। এই টপিক ও বপশ জনপ্রিয়
এই সমস্ত নিশ গুলোর মধ্যে আপনার আগ্রহ মতো যেকোন একটি নিশ সিলেক্ট করে নিয়মিত আর্টিকেল লেখা শুরু করে দিন। মনে রাখবেন একটি ওয়েবসাইটে একাধিক নিশ নিয়ে আর্টিকেল লিখবেন না, এতে করে আপনার সাইট কখনো র্যাংক করবে না। আর্টিকেল লেখা নিয়ে আরো বিস্তারিত পড়ুন
ব্লগ তৈরি করে আয়
বাংলায় ব্লগ তৈরি করে আয় করার জন্য দরকার একটি ওয়েবসাইট এবং প্রচুর মানের আর্টিকেল ও ভিজিটর। যেগুলোতে আপনি বিভিন্ন ভাবে মনিটাইজ করে আয় করতে পারবেন। মনিটাইজ হতে পারে অনেক রকমের যেমন
এড নেটওয়ার্ক দিয়ে আয়ঃ
ওয়েবসাইটে এড প্রদর্শন করে কোম্পানি থেকে টাকা ইনকাম করতে পারবেন তবে এড নেটওয়ার্ক থেকে টাকা ইনকাম করাটা ভিত্তি করে আপনার কন্টেন্টের উপর। আর কি পরিমান ভিজিটর আপনার ওয়েবসাইটে আসে। নিচে কয়েকটি অ্যাড নেটওয়ার্কের নাম দেওয়া হলঃ
1; Google Adsense
অ্যাড নেটওয়ার্কের জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় বেস্ট নেটওয়ার্ক আল্টারনেটিভ হলো গুগল এডসেন্স
2; Propeller Ads.
এডসেনেন্সের পর মোটামুটি Propeller Ads অল্টারনেটিভ জনপ্রিয়। ব্যানার এডস ইন্টারশিয়াল অ্যাড পুষ নোটিফিকেশন ইত্যাদির জন্য আপনাকে তাদের নিয়ম অনুযায়ী আপনার ওয়েব সাইটকে Alexa Rank এর নুন্যতম পর্যায়ে নিয়ে যেতে হবে তারপর তাদের থেকে এপ্রোভাল নিতে হবে।
এডসেন্স ও প্রপোলার দুটি প্রতি ক্লিক( CPC) ও ইম্প্রেশন (impression) প্রতি টাকা পে করে, এবং প্রতিমাসে ব্যাংক ও পেপাল একাউন্টে।
এছাড়াও আরো অনেক এড নেটওয়ার্ক রয়েছে ইন্টারনেটে।
এফিলিয়েট মার্কেটিং করে আয়
অনলাইনের বিভিন্ন ইকমার্স সাইট যেমন amazon,ebay, flipcart, aliexpress এর যেকোনো পন্য বিক্রি করে দেয়াকে বলা হয় এফিলিয়েট মার্কেটিং। এই পদ্ধতিতে আপনার ব্লগ সাইটে এফিলিয়েট পন্য নিয়ে বিস্তারিত ব্যাখা দিতে হবে এবং মানুষদের সেই পন্যের প্রতি আকৃষ্ট করে তুলতে হবে। প্রতিটি পন্যে বিক্রি বাবদ একটি নির্দিষ্ট কমিশন পাবেন৷ যত বেশি বিক্রি করতে পারবেন তত বেশি টাকা আয় করতে পারবেন।
লোকাল প্রোডাক্ট প্রোমোশন করে আয়
আপনার আশে পাশে বিভিন্ন কোম্পানি থেকে স্পন্সর নিতে পারেন৷ তাদের যেকোন প্রোডাক্ট এর বিজ্ঞাপন আপনার ওয়েবসাইটে প্রদর্শন বাবদ চুক্তিভিত্তিতে একটি নির্দিষ্ট পরিমান অর্থ আয় করতে পারবেন।
বাংলায় ব্লগ লিখে কত টাকা আয় করা সম্ভব?
নিয়মিত বাংলায় আর্টিকেল পাবলিশ পাবলিশ এবং এসইও করে অধিক পরিমানে ভিজিটর নিয়ে আসতে পারলে প্রতিমাসে প্রায় ৩০০-৪০০ ডলার মিনিমাম আয় করতে পারবেন৷ তবে এ ক্ষেত্রে আপনাকে প্রচুর পরিশ্রম করতে হবে৷ প্রথম দিক থেকে টাকা আয় করার চিন্তা করলে ব্লগ তৈরি করে আয় করতে পারবেন না। ব্লগ লিখে আয় করাটা সম্পূর্ন আপনার ধৈর্যের উপর নির্ভর করবে। অনেক অনেক ইতিহাস আছে যারা ব্লগিং করতে এসে ঝরে পড়ে গেছে। কারন তাদের উদ্দেশ্য ছিলো টাকা আয় করা।
আপনি যখন ব্লগিং ক্যারিয়ার এ প্রতিষ্ঠিত হয়ে উঠবেন তখন আপবার ইনকাম একটা স্ট্যাবল ইনকামে পরিনত হবে। যেহেতু বাংলাদেশে এড নেটওয়ার্ক এ তেমন ভালো সিপিসি নেই তাই অল্প ভিজিটরে অধিক টাকা আয় করা সম্ভব নয়। মিনিমাম মান্থলি ২০-৩০ হাজার ভিজিটর হলে মাসে ৫০-৬০ হাজার টাকা আয় করতে পারবেন এড নেটওয়ার্ক দিয়ে। সাথে যদি এফিলিয়েট মার্কেটিং বা প্রোডাক্ট প্রোমোশন করেন তাহলে আয়ের পরিমান টা বেড়ে যাবে। বাংলায় ব্লগ লিখে আয় করতে হলে অধিক সময় দিতে হবে ব্লগের উপর৷ এবং অধিক পরিশ্রম করতে হবে।
One Comment